About ছাদ বাগানের স্ট্রবেরি চাষ

জাতভেদে ফলন কমবেশি হয়। গাছ প্রতি বছরে গড়ে ৩০-৪০টি ফুল পাওয়া যায়। বাইরের পাপড়িগুলো সম্পূর্ণ খুললে এবং মাঝের পাপড়িগুলো ফুটতে শুরু করলে খুব সকালে বা বিকেলে ধারালো ছুরি দিয়ে দীর্ঘ বোঁটাসহ কেটে ফুল তোলা উচিত।

শীতকালীন ফুলের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুল হল গাঁদা ফুল। দোআঁশ, এঁটেল, বেলে দো-আঁশ বা পলি মাটিতে গাঁদা ভালো হয়। সূর্যের জোরালো আলোয় এদের ফলন ভালো হয়। দিনে অন্তত পাঁচ-ছয়ঘণ্টা সূর্যের আলো দরকার।

ছাদে বাগান স্থাপন উপযোগী করা : প্রথমে অনেকেই ছোট বড় নানা প্রকার টবে গাছ লাগিয়ে ছাদ বাগান শুরু করে। তবে এ ব্যবস্থায় খুব একটা সফলতা আনা সম্ভব হয় না। এ জন্য ছাদে রোপিত গাছের শিকড় যেন বেশি ছড়াতে পারে এবং বেশি সংখ্যক গাছ রোপণ করা যায় অথচ ছাদের কোনো ক্ষতি হয় না এ ব্যবস্থা শুরুতেই নেয়া দরকার।

মানুষের নিষ্ঠুরতা থেকে কুকুরকে উদ্ধার করলো গরু

সকল ফসলের ক্ষেত্রে ভালো মানের জাত ব্যবহার করতে হবে। পরবর্তীতে ছাদে উপযোগী জাতের উৎপাদন কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হবে।

আগের খবরদাম ভালো থাকায় বেড়েছে আউশ ধানের চাষ

শীর্ষ সংবাদ কোন মাসে কোন সবজি ও ফল চাষ করবেন?

কমলা চাষে সার ব্যবস্থাপনা, সেচ, আগাছা ব্যবস্থাপনা ও ফসল তোলা- দা এগ্রো নিউজ

বীজ, সাকার ও শাখা কলম থেকে চন্দ্রমল্লিকার চারা তৈরি করা যায়। বীজ থেকে চারা করলে তা থেকে ভাল ফুল পাওয়া যায় না এবং ফুল পেতে অনেক দিন লেগে যায়। অন্য দিকে ডাল কেটে শাখা কলম করলে বা সাকার থেকে চারা করলে এ সমস্যা থাকে না। এদেশে শাখা কলম করেই সাধারনত চারা তৈরি করা হয়। জুলাই মাসের  মাঝামাঝি সময় থেকে শাখা কলম করা শুরু হয়। এক বছর বয়সী সতেজ সবল ডাল থেকে ৮-১০ সেমি লম্বা ডাল তেরছাভাবে কেটে বেডে বা বালতিতে বসিয়ে দিলে তাতে শিকড় গজায়। ফেব্রুয়ারি মাসের click here দিকে যখন ফুল দেওয়া শেষ হয়ে যায় তখন গাছগুলোকে মাটির উপর থেকে ১৫-২০ সেমি রেখে কেটে দেয়া হয়। কিছু দিন পর ওসব কাটা জায়গার গোড়া থেকে কিছু সাকার বের হয়। এসব সাকার ৫-৭ সেমি লম্বা হলে মা গাছ থেকে ওদের আলাদা করে ছায়াময় বীজতলায় বা টবে লাগানো হয়। মে- জুলাই মাসে চারাকে বৃষ্টি ও  কড়া রোদ থেকে বাঁচানোর ব্যবস্থা করতে হবে।

বৈশ্বিক তাপমাত্রা কমাতে মাংস কম খেতে হবে?

কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারা বিশ্বে স্ট্রবেরির ৬০০টি বিভিন্ন জাতের রয়েছে। ভারতে স্ট্রবেরি চাষীরা কামারোসা, চ্যান্ডলার, ওফরা, ব্ল্যাক পিকক, সুইট চার্লি, এলিস্তা এবং ফেয়ার ফক্সের মতো জাত চাষ করা হয়।ভারতের আবহাওয়া অনুযায়ী এই জাতগুলো সঠিক থাকে।

বারি স্ট্রবেরি – ৩ : উক্ত জাতের গাছের ফুল আসা শুরু করে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি ও এপ্রিল মাস অব্দি টকটকে লাল রঙ্গের স্ট্রবেরি প্রদান করে থাকে। ফলটি প্রতি হেক্টরে ১৫ থেকে ২০ টন ধারন করে থাকে। মাটি, আবহাওয়া ও সময় স্ট্রবেরি ফল সবচেয়ে ভালো হয় শুস্ক স্থানে। যে দেশ গুলোতে শীত কালের সময়কাল দীর্ঘ সেখানে এই ফল ভালো ফলন হয়ে থাকে। এবং উক্ত ফল চাষের জন্য বেলে মাটি সর্বোত্তম হয়ে থাকে। পাশাপাশি মাটির জমি যদি একটু উচু স্থানে হয়ে থাকে সেই বিষয়ে রাখতে হবে কঠিন নজরদারী। সাধারণত পানি জমে থাকা স্থানে স্ট্রবেরি জম্মে থাকে না। জমি তৈরি করে চারা রোপন স্ট্রবেরি চাষ করার জন্য উক্ত জমিকে একাধিকবার ভালো ভাবে মই দিয়ে চাষের জন্য প্রস্তুত করতে হবে পাশাপাশি সকল ধরনের আগাছা গুলো সরিয়ে ফেলতে হবে। এক্ষেত্রে চারা রোপনের ১৫ দিন আগে ৩০ গ্রাম (প্রতি শতাংশ জমির জন্য) ব্লিচিং পাউডার জমিতে ছিটিয়ে দিতে হবে।

‘শিক্ষিত কৃষক’ বলেই তাঁকে নিয়ে মানুষের আগ্রহটা বেশি

মসলা জাতীয় : মরিচ, ধনেপাতা, বিলাতি ধনিয়া, পুদিনা, কারিপাতা, পেঁয়াজ, রসুন, আদা, গোলমরিচ, পাম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *